Class 7 Agriculture Assignment Answer 6th Week
কৃষি এসাইনমেন্ট ক্লাস ৭ (ষষ্ঠ)
১।
বি.আই.পি- বরিশাল সেচ প্রকল্প।
সি.আই.পি- চাঁদপুর সেচ প্রকল্প।
কে.আই.পি- কর্ণফুলী সেচ প্রকল্প।
এম.আই.পি- মুহুরী সেচ প্রকল্প।
জি.কে.প্রজেক্ট- গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্প।
২।
সবুজ ঢালু জমিতে প্লাবন সেচ পদ্ধতিতে পানি সেচ দিবো। এ পদ্ধতিতে সমতল জমিতে খাল, বিল বা পুকুর হতে আসা পানি দিয়ে প্রধান নালার সাহায্যে সেচ দেওয়া হয়। সেচের পানি যাতে আশেপাশের জমিতে যেতে না পারে সেজন্য জমির চারদিকে আইল বাঁধতে হয়।
ফল বাগানে বৃত্তাকার সেচ দিবো। এই সেচ পদ্ধতিতে সমস্ত জমিতে সেচ না দিয়ে শুধু যে স্থানে গাছ রয়েছে সেখানেই পানি সরবরাহ করা হয়। সাধারণত বহুবর্ষজীবী ফল গাছের গোড়ায় এই পদ্ধতিতে সেচ দেওয়া হয়। ফল বাগান এর মাঝ বরাবর একটি প্রধান নালা কাটা হয়। অতঃপর প্রতি গাছের গোড়ায় বৃত্তাকার নালা কাটা হয় এবং প্রধান নালার সাথে সংযোগ দেয়া হয়।
বীজ তলায় ফোয়ারা সেচ দিবো। ফসলের জমিতে বৃষ্টির মতো পানি সেচ দেওয়াকে ফোয়ারা সেচ বলে। শাকসবজির খেতে এই পদ্ধতিতে সেচ দেওয়া হয়। আমাদের দেশে বীজতলায় কিংবা চারা গাছে ঝাঁঝরি দিয়ে যে সেচ হয় তাও ফোয়ারা সেচ।
৩।
প্লাবন সেচের সুবিধা হলোঃ
১) রোপা ফসল বা শস্য ছিটিয়ে বোনা জমিতে প্লাবন সেচ কার্যকর হয়।
২) শ্রম ও সময় উভয়ই কম লাগে
৩) জমির মধ্যে নালার দরকার হয় না।
বৃত্তাকার সেচের সুবিধা হলোঃ ১) পানি অপচয় হয় না।
২) পানি নিয়ন্ত্রণ সহজ হয়।
ফোয়ারা সেচের সুবিধা হলোঃ ১) বীজ তলায় পানি পৌঁছায়।
২) সবজির পাতায়, কান্ডে আলাদাভাবে পানি পৌঁছায়।
৪।
পানির অপচয় রোধে ‘বৃত্তাকার সেচ’ পদ্ধতিটি অধিক কার্যকর। এই সেচ পদ্ধতিতে সমস্ত জমিতে সেচ না দিয়ে শুধু যে স্থানে গাছ রয়েছে সেখানেই পানি সরবরাহ করা হয় সাধারণত বহুবর্ষজীবী ফল গাছের গোড়ায় এই পদ্ধতিতে সেচ দেওয়া হয়। ফল বাগান এর মাঝ বরাবর একটি প্রধান নালা কাটা হয়। অতঃপর প্রতি গাছের গোড়ায় বৃত্তাকার নালা কাটা হয় এবং প্রধান নালার সাথে সংযোগ দেয়া হয়।
বৃত্তাকার সেচের সুবিধা হলোঃ ক) পানির অপচয় হয় না।
খ) পানি নিয়ন্ত্রণ সহজ হয়।
Comments
Post a Comment